Friday, July 11, 2025

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় অগ্রগতি

 

উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা

বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় বাংলাদেশের বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি অ্যাম্বাসাডর জেমিসন গ্রিয়ারের কার্যালয়ে তার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এই বৈঠকে শুল্ক বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। দুই দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। বিশেষ করে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং চলমান শুল্ক আলোচনার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। উভয়পক্ষ পারস্পরিক সুবিধার্থে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি তিন দিনব্যাপী শুল্ক আলোচনার দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনের অংশ ছিল। আলোচনায় দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিক স্থান পায়। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি আলোচনায় যুক্ত হন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান এবং প্রধান উপদেষ্টার তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইউএসটিআর, কৃষি, শ্রম, পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদ, ট্রেজারি, উদ্ভাবন ও মেধাস্বত্ব এবং বিনিয়োগ সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশ নেন।

Share This Post

শেয়ার করুন

Author:

Note For Readers: The CEO handles all legal and staff issues. Claiming human help before the first hearing isn't part of our rules. Our system uses humans and AI, including freelance journalists, editors, and reporters. The CEO can confirm if your issue involves a person or AI.