জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, বিএনপি উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণের প্রস্তাবে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৯১ সালে জাতীয় মনোভাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএনপি উপজেলা আদালত তুলে দিয়েছিল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তন ও জাতির নতুন চাহিদার বিবেচনায় দলটি এখন এই প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়েছে। সোমবার (৭ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, “৩৫ বছর আগের সিদ্ধান্তে কোনো জাতীয় আপত্তি উঠেনি। বর্তমানে বিভিন্ন চৌকি আদালত ও দ্বীপাঞ্চল মিলিয়ে ৬৭টি আদালত রয়েছে। কিন্তু সময় বদলেছে, আমরা সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। জাতির নতুন চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। তাই বিএনপি এই প্রস্তাবে একমত হয়েছে।” ঐকমত্য কমিশনের এই বৈঠকে আলোচ্য বিষয় ছিল উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালত সম্প্রসারণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং নারী প্রতিনিধিত্ব। তবে সময়ের অভাবে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে আলোচনা হয়নি। জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিষয়ে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত হলেও, এই সময়ে মানবাধিকার রক্ষার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছে। সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “জরুরি অবস্থায় মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি বিস্তৃত। এটি নির্বাচিত জাতীয় সংসদে আলোচনা করা উচিত।” তিনি আরও জানান, আদালত সম্প্রসারণের প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো কিছু সংযুক্তি রাখার প্রস্তাব দিয়েছে এবং হাইকোর্টের সঙ্গে আলোচনার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
উপজেলা আদালত সম্প্রসারণে বিএনপির সমর্থন, জরুরি অবস্থায় মানবাধিকার রক্ষার প্রস্তাব
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ জানিয়েছেন, বিএনপি উপজেলা পর্যায়ে আদালত সম্প্রসারণের প্রস্তাবে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৯১ সালে জাতীয় মনোভাবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএনপি উপজেলা আদালত তুলে দিয়েছিল। কিন্তু সময়ের পরিবর্তন ও জাতির নতুন চাহিদার বিবেচনায় দলটি এখন এই প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়েছে। সোমবার (৭ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, “৩৫ বছর আগের সিদ্ধান্তে কোনো জাতীয় আপত্তি উঠেনি। বর্তমানে বিভিন্ন চৌকি আদালত ও দ্বীপাঞ্চল মিলিয়ে ৬৭টি আদালত রয়েছে। কিন্তু সময় বদলেছে, আমরা সংস্কারের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। জাতির নতুন চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে। তাই বিএনপি এই প্রস্তাবে একমত হয়েছে।” ঐকমত্য কমিশনের এই বৈঠকে আলোচ্য বিষয় ছিল উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালত সম্প্রসারণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং নারী প্রতিনিধিত্ব। তবে সময়ের অভাবে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে আলোচনা হয়নি। জরুরি অবস্থা ঘোষণার বিষয়ে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত হলেও, এই সময়ে মানবাধিকার রক্ষার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছে। সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, “জরুরি অবস্থায় মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি বিস্তৃত। এটি নির্বাচিত জাতীয় সংসদে আলোচনা করা উচিত।” তিনি আরও জানান, আদালত সম্প্রসারণের প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলো কিছু সংযুক্তি রাখার প্রস্তাব দিয়েছে এবং হাইকোর্টের সঙ্গে আলোচনার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।