ইরান এবং ইসরায়েল উভয়ই মধ্যপ্রাচ্যের আঞ্চলিক পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই দুই দেশের মধ্যে সরাসরি সামরিক সংঘর্ষের সম্ভাবনা মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতাকে আরও ভয়াবহ রূপ দিতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সংখ্যাগত শক্তি এবং সম্পদের দিক থেকে ইরান এগিয়ে থাকলেও, ইসরায়েল আধুনিক সমরাস্ত্র এবং উন্নত প্রযুক্তিতে অনেক বেশি সুসজ্জিত।
ইরানের সামরিক শক্তির মূল ভিত্তি হচ্ছে এর বিশাল জনশক্তি, প্রাকৃতিক সম্পদ এবং অঞ্চলজুড়ে ছড়িয়ে থাকা প্রক্সি গোষ্ঠীগুলো। অন্যদিকে, ইসরায়েলের শক্তি নির্ভর করে এর উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যেমন আয়রন ডোম, এবং অত্যাধুনিক বিমান ও সাইবার যুদ্ধের সক্ষমতার ওপর। বিশ্লেষকরা সতর্ক করে বলেছেন, এই দুই শক্তির মধ্যে সংঘাত শুধু দ্বিপাক্ষিক নয়, বরং সমগ্র অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক গতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টি এখন মধ্যপ্রাচ্যের দিকে। আন্তর্জাতিক মহলের আহ্বান, কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে উত্তেজনা হ্রাস করে শান্তি প্রতিষ্ঠার।
এ.আই/এম.আর