কুমিল্লার পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান মুরাদনগর উপজেলায় এক নারীর বসতঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে প্রধান আসামিসহ পাঁচজনের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রধান আসামি ফজর আলীকে রোববার ভোর ৫টার দিকে ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া, ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর অভিযোগে মো. সুমন, রমজান আলী, মো. আরিফ ও মো. অনিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সবাই মুরাদনগরের বাহারচর গ্রামের বাসিন্দা। শনিবার, ২৮ জুন, রাত দেড়টার দিকে পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, রাতে মুরাদনগরের রামচন্দ্রপুর পাঁচকিত্তা গ্রামে ফজর আলী এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। ঘটনার পর স্থানীয়দের হাতে আটক হয়ে মারধরের শিকার হন ফজর আলী। তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যান। এ সময় কিছু ব্যক্তি ভুক্তভোগী নারীর ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেন। মুরাদনগর থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করে। ভিকটিমের লিখিত এজাহারের ভিত্তিতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ধর্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ভিডিও ধারণ ও ছড়ানোর সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শুক্রবার, ২৭ জুন, বিকেলে ভুক্তভোগী নারী মুরাদনগর থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।Sunday, June 29, 2025
Author: DhakaGate Desk
Note For Readers: The CEO handles all legal and staff issues. Claiming human help before the first hearing isn't part of our rules. Our system uses humans and AI, including freelance journalists, editors, and reporters. The CEO can confirm if your issue involves a person or AI.
এ সম্পর্কিত আরও খবর
- ব্লগার মন্তব্
- ফেইসবুক মন্তব্য